উল্লেখ্য রবিবার (১৯ অক্টোবর) পুরান ঢাকার আরমানিটোলার একটি ভবনের সিঁড়িতে পড়ে ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ। রাতেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদলের নেতা জোবায়েদ হোসেনের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
তিনি যে বাসায় ‘টিউশনি’ করাতেন ওই ভবনের সিঁড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধারের পর সেখানে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেছেন তার সহপাঠীরা।
রবিবার রাতে তার লাশ উদ্ধারের তথ্য দিয়েছেন বংশাল থানার ওসি রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, আরমানিটোলার পানির পাম্প গলিতে জোবায়েদ যে বাসায় টিউশনি করতেন সে বাসায় তার লাশ পাওয়া যায়।
নিহত জোবায়েদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন।
জগন্নাথের ১৫তম আবর্তনের এই শিক্ষার্থী ছাত্রদলের রাজনীতির পাশাপাশি কুমিল্লা জেলা ছাত্র সমিতির সভাপতি ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, “মৃত্যুর খবর শুনেছি। এখনো কারণ জানা যায়নি। খুবই বেদনাদায়ক এটি। পুলিশকে সকল সিসিটিভি ক্যামেরা দেখতে বলেছি। আমি স্পটে যাচ্ছি।”